Hsc/ এইচএসসি / একদশ শ্রেণীর জন্য অনেক গুরুত্বপুর্ণ একটি পোস্ট । আশা করি ছাত্রছাত্রীরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পের্কে সব জানতে পারবে এই পোস্ট এর মাধ্যমে। মনোযোগ সহকারে পড়লে আশা করি তোমরা পরিক্ষায়ও ভাল করতে পারবা। তাই ধৈর্য সহকারে পড়তে থাকো এবং ভাল লাগলে তোমার বন্ধুদের কে শেয়ার করতে ভুলবেনা।
কৃত্রিম বুদ্ধিত্তার সুবিধা লিখো?
উত্তর: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবিধাগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো—
১। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে বিভিন্ন রোগ নির্ণয ও চিকিৎসা করা হচ্ছে
২। ইলেকট্রনিক কমার্সের ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রোয়োগ ঘটানো হয়েছে।
৩। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে রাস্তাঘাটে যানবাহন পরিচালনা করা হয়ে।
৪। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে জটিল কাজ সহজে সামাধান করা যায়।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বর্ণনা দাও।
উত্তর: বুদ্ধিমত্তা যা চিন্তা করার ক্ষমতা প্রাণীর আছে কিন্তু জড়বস্তুর নেই। তবে বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন প্রচেষ্টায় যন্ত্রের মধ্যে চিন্তা করার ক্ষমতা প্রদান করতে সম্ভব হয়েছে । এটিই মূলত আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ।অন্যভাবে বলা যায়, মানুষের চিন্তা-ভাবনাগুলো কৃত্রিম উপায়ে কম্পিউটার মধ্যে রূপ দেওয়াকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলে। অর্থাৎ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দরুন কম্পিউটারের ভাবনা –চিন্তাগুলো মানুষের মতোই হয়।অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়,যেখানে মানুষ একই সময়ে বিভিন্ন চিন্তা করতে পারে না সেখানে পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারগুলো একই সময়ে বহুবিধ কাজ দ্রুততার সাথে সম্পন্ন করতে পারে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বর্তমানে কম্পিউটার বিজ্ঞানের একটি শাখা। কম্পিউটার কিভাবে মানুষের মত চিন্তা করবে, কীভাবে সমস্যা সমাধান করবে, কীভাবে মানুষের মতো চিন্তা করবে, কীভাবে বিচক্ষণতার মাধ্যমে পরিকল্পনা প্রণয়ন করবে প্রভৃতি বিষয়গুলো উপর গবেষণা চালানো হচ্ছে। দাবা খেলার সব নিয়ম-কানুন দিয়ে কম্পিউটারকে করা হয়েছে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ দাবাড়ু।কোন চাল দিলে কোন চাল দিতে হবে তা দাবার প্রোগ্রামযুক্ত কম্পিউটার নিজ থেকেই সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারিক ক্ষেত্রে সম্পর্কে বর্ণনা দাও।
উত্তর; বর্তমান দুনিয়াতে কম্পিউটার প্রযুক্তিনির্ভর এমন কোনো ক্ষেত্র খুঁজে পাওয়া যাবে না। যেখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারিক প্রয়োগ নেই। যেমন চিকিৎসাবিদ্যায় রোগ নির্ণয়ে ,স্টক মার্কেটের শেয়ার লেনদেনে, রোবট কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে ,আইনি সমস্যার সম্ভাব্য সঠিক সমাধানে, খেলনা ,বিমান চালনা, যুদ্ধক্ষেত্রে পরিচালনা ইত্যাদি ক্ষেত্রে এর ব্যাপক ব্যবহার বর্তমানে পরিলক্ষিত হচ্ছে।
এছাড়াও নিচের ক্ষেত্রগুলোতে এর ব্রাপক ব্যবহার লক্ষ করা যায়:
১। অর্থায়ন: ব্যাংকিং পরিচালনা কার্যক্রমে ,স্টক লেনদেন ইত্যাদিতে।
২। হাসপাতাল: স্টাফদের প্রতিদিনের কর্মতালিকা বণ্টন ইত্যাদিতে
৩। অনলাইন সেবা: অনলাইন সাহায্যেকারী হিসেব ওয়েব পেজ-এ অ্যাভাটার।
৪। যানবাহন: গতির সাথে মিল রেখে গাড়ির গিয়ার পরিবর্তন ইত্যাদি
ইংরেজিতে পেতে হলে: এই লিংকে ক্লিক করুন
[…] কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা […]
Hello friends, good article and nice urging commented here, I am actually enjoying by these. Vanny Godfrey Wendi